ঢাকা ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ২৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানিতে দেশীয় বীমার নতুন সুযোগ Logo জবি শিক্ষার্থীদের বিশেষ বৃত্তির আবেদন শুরু ৯ অক্টোবর থেকে Logo নিম্নমানের কাগজে পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে দুদক Logo থানার গেটের বাম দিকে রাস্তায় ভ্যানের ওপর লাশের স্তূপ দেখতে পাই Logo ইউনেস্কোর সভাপতি পদে বিজয় বাংলাদেশ ‘সফট পাওয়ারে’ বিশ্বে অবস্থান দৃঢ় করেছে: শিক্ষা উপদেষ্টা Logo বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন এন কাতালোনিয়ার নতুন কমিটি Logo রাশিয়া-উত্তর কোরিয়ার বন্ধুত্ব ‘অমর’: কিম জং-উন Logo মিস ইউনিভার্সে প্রথমবার আমিরাতের তরুণী মরিয়ম Logo জেনে নিন কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়? Logo বিসিবি’র কোন কমিটির দায়িত্ব পেলেন কারা

বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীত গেয়ে ভাইরাল কে এই শিল্পী?

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৩৬:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

এশিয়া কাপ শেষ হলেও ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে যেন বাজছে আনন্দভৈরবী। কারণ, শুরু হয়েছে নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠেছে বিশ্বকাপের ১৩তম আসরের।

নারী বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের আগে নিজ দেশের জাতীয় সংগীত ‘জন গণ মন’ পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল (এবারের আসরের থিম সংও তার গাওয়া)। তার সঙ্গে কণ্ঠ মেলান হারমানপ্রীত কৌররা। এরপর লঙ্কান জাতীয় সংগীত ‘শ্রীলঙ্কা মাতা’ পরিবেশন করেন শ্বেতশুভ্র পোশাক পরিহিত একজন শিল্পী। তার সঙ্গে গলা মেলান আতাপাত্তু-হারশিথারা। মুহূর্তেই ভাইরাল হয় এই গান। ‘শ্রীলঙ্কা মাতা’ তো আগেই শোনা হয়েছে কিন্তু এই শিল্পীকে তো অনেকেই দেখেননি বা শোনেননি! নেটিজেনদের মধ্যে শোরগোল, কে এই শিল্পী?

লঙ্কান এই শিল্পীর নাম নুওয়ান্ধিকা সেনারত্নে। তিনি মূলত একজন প্লেব্যাক সিঙ্গার। প্লেব্যাকের পাশাপাশি সোপ্রানো অপেরা ও গজল পরিবেশনায়ও তার কম জুড়ি নেই। জনপ্রিয় রিয়েলিটি টিভি শো ‘দোরানা ড্রিম স্টার’-এ অংশগ্রহণ করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান নুওয়ান্ধিকা। হন নবম মৌসুমে প্রথম রানারআপ।

উইকিপিডিয়া বলছে, নুওয়ান্ধিকার জন্ম ১৯৯৩ সালের ২৩ জুন। কলম্বোর ইউনিভার্সিটি অফ দ্য ভিজ্যুয়াল অ্যান্ড পারফর্মিং আর্টস (ইউভিপিএ) থেকে ওয়েস্টার্ন মিউজিকে ব্যাচেলর অব পারফর্মিং আর্টস (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে কেলানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীতে এমফিল করছেন এই শিল্পী।

শ্রেয়া ঘোষালের কণ্ঠের জাদুতে বেশুমার মন উন্মত্ত হয়েছে। পিয়াল বনের ডাহুক কানে কানে বলেছে, ‘এই যান্ত্রিক জীবন নিয়ে আর কত! এসো, আনন্দভৈরবীতে মাতো..’ কিন্তু নুয়ান্ধিকা সেনারত্নে? নিখুঁত কণ্ঠনিয়ন্ত্রণের জন্য যার সুখ্যাতি, তার গান শুনলে বা দেখলে শ্রোতার মনে কি আশ্চর্যের চেরাগবাতি জ্বলে ওঠে! তাই মনে হয়। তা না হলে শ্রোতারা কেন অবাক হয়ে সুধান, একজন শিল্পীর ভোকাল ক্ষমতা এতো ক্যারিজম্যাটিক হয় কীভাবে!

 

সামনে যখন স্বয়ং শ্রেয়া ঘোষাল, তখন কি তার কণ্ঠ দিয়ে কথার বান নেমেছিল? নাকি বাকরুদ্ধ ছিলেন কিছুক্ষণ? নুওয়ান্ধিকার কাছ থেকে জানতে পারলে ভালো হতো। তবে শ্রেয়ার সঙ্গে ছবি তোলার ফুরসত তো বারবার আসে না। ছবি তুলে পোস্ট করলেন নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে। নারীদের বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের প্রতিচ্ছবিই যেন তাতে ফুটে উঠলো

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

কামাল হোসাইন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।

বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানিতে দেশীয় বীমার নতুন সুযোগ

বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীত গেয়ে ভাইরাল কে এই শিল্পী?

আপডেট সময় ১১:৩৬:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

এশিয়া কাপ শেষ হলেও ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে যেন বাজছে আনন্দভৈরবী। কারণ, শুরু হয়েছে নারীদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠেছে বিশ্বকাপের ১৩তম আসরের।

নারী বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের আগে নিজ দেশের জাতীয় সংগীত ‘জন গণ মন’ পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল (এবারের আসরের থিম সংও তার গাওয়া)। তার সঙ্গে কণ্ঠ মেলান হারমানপ্রীত কৌররা। এরপর লঙ্কান জাতীয় সংগীত ‘শ্রীলঙ্কা মাতা’ পরিবেশন করেন শ্বেতশুভ্র পোশাক পরিহিত একজন শিল্পী। তার সঙ্গে গলা মেলান আতাপাত্তু-হারশিথারা। মুহূর্তেই ভাইরাল হয় এই গান। ‘শ্রীলঙ্কা মাতা’ তো আগেই শোনা হয়েছে কিন্তু এই শিল্পীকে তো অনেকেই দেখেননি বা শোনেননি! নেটিজেনদের মধ্যে শোরগোল, কে এই শিল্পী?

লঙ্কান এই শিল্পীর নাম নুওয়ান্ধিকা সেনারত্নে। তিনি মূলত একজন প্লেব্যাক সিঙ্গার। প্লেব্যাকের পাশাপাশি সোপ্রানো অপেরা ও গজল পরিবেশনায়ও তার কম জুড়ি নেই। জনপ্রিয় রিয়েলিটি টিভি শো ‘দোরানা ড্রিম স্টার’-এ অংশগ্রহণ করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান নুওয়ান্ধিকা। হন নবম মৌসুমে প্রথম রানারআপ।

উইকিপিডিয়া বলছে, নুওয়ান্ধিকার জন্ম ১৯৯৩ সালের ২৩ জুন। কলম্বোর ইউনিভার্সিটি অফ দ্য ভিজ্যুয়াল অ্যান্ড পারফর্মিং আর্টস (ইউভিপিএ) থেকে ওয়েস্টার্ন মিউজিকে ব্যাচেলর অব পারফর্মিং আর্টস (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে কেলানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগীতে এমফিল করছেন এই শিল্পী।

শ্রেয়া ঘোষালের কণ্ঠের জাদুতে বেশুমার মন উন্মত্ত হয়েছে। পিয়াল বনের ডাহুক কানে কানে বলেছে, ‘এই যান্ত্রিক জীবন নিয়ে আর কত! এসো, আনন্দভৈরবীতে মাতো..’ কিন্তু নুয়ান্ধিকা সেনারত্নে? নিখুঁত কণ্ঠনিয়ন্ত্রণের জন্য যার সুখ্যাতি, তার গান শুনলে বা দেখলে শ্রোতার মনে কি আশ্চর্যের চেরাগবাতি জ্বলে ওঠে! তাই মনে হয়। তা না হলে শ্রোতারা কেন অবাক হয়ে সুধান, একজন শিল্পীর ভোকাল ক্ষমতা এতো ক্যারিজম্যাটিক হয় কীভাবে!

 

সামনে যখন স্বয়ং শ্রেয়া ঘোষাল, তখন কি তার কণ্ঠ দিয়ে কথার বান নেমেছিল? নাকি বাকরুদ্ধ ছিলেন কিছুক্ষণ? নুওয়ান্ধিকার কাছ থেকে জানতে পারলে ভালো হতো। তবে শ্রেয়ার সঙ্গে ছবি তোলার ফুরসত তো বারবার আসে না। ছবি তুলে পোস্ট করলেন নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে। নারীদের বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচের প্রতিচ্ছবিই যেন তাতে ফুটে উঠলো


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home/somokontho/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471